If Lakshmir Bhandar money is delayed dont forget to do this
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মহিলাদের লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা দেন। আগে সাধারণ শ্রেণীর মহিলারা 500 টাকা পেতেন এবং SC/ST মহিলারা 1000 টাকা পেতেন। এখন সবার জন্য এক হাজার করা হয়েছে।

এটি মমতা সরকারের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রকল্প। পশ্চিমবঙ্গে মেয়েরা, মহিলা এবং বয়স্কদের জন্য এই পরিকল্পনা চালিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিটি ঘরে ঘরে প্রবেশ করেছেন।

মে মাসের দুই তিন তারিখ থেকে মহিলাদের একাউন্টে 1000 টাকা থেকে 1200 টাকা পর্যন্ত পাঠাচ্ছেন মমতা সরকার। সংসারের 2 কোটি মহিলার জন্য এটা অনেকটাই আর্থিক সুরাহা হয়েছে।

কিন্তু ঝামেলাটা হল অন্য জায়গায়। এখনও অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের একটাও টাকা পাননি। অনেকে আবার Kyc ঠিক থাকার দাবিও জানাচ্ছেন। বলা হচ্ছে যে Kyc করে রাখা সত্ত্বেও টাকা ঢুকছে না। এক্ষেত্রে কী করবেন? ঠিক কী করলে আপনার একাউন্টে ঢুকবে টাকা?

Read More: ক্লাস 7 পাসে চাকরি, ২০ হাজার ২০০ টাকা মাসিক বেতন

লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা না এলে কী করবেন?

কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিম্নলিখিত উপায়ে যোগাযোগ করুন-

1) পশ্চিমবঙ্গ লক্ষ্মীর ভান্ডার স্কিম হেল্পলাইন নম্বর :-

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
  • 9137091370
  • 033-23341563

2) পশ্চিমবঙ্গ লক্ষ্মীর ভান্ডার স্কিম হেল্পলাইন ইমেল:- support.lakhsmirbhandar [email protected]

3) পশ্চিমবঙ্গ মহিলা ও শিশু উন্নয়ন বিভাগ এবং সমাজকল্যাণ হেল্পলাইন নম্বর:-

  • 033-23341563
  • 033-23371797

4) পশ্চিমবঙ্গ নারী ও শিশু উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ দপ্তর হেল্পলাইন ইমেইল:- [email protected]

5) ঠিকানা: মহিলা ও শিশু উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ বিভাগ,পশ্চিমবঙ্গ সরকার,বিকাশ ভবন, 10 তলা, ডিএফ ব্লক,সেক্টর 1, সল্টলেক সিটি,কলকাতা, ভেট বেঙ্গল, 700091।

উল্লেখ্য, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের পাশাপাশি মমতা সরকার আরও অনেক প্রকল্প নিয়ে এসেছেন। পশ্চিমবঙ্গে মোট ভোটার 7.18 কোটি। এর মধ্যে 3.59 কোটি নারী। মমতা সরকার তাঁদের জন্য লক্ষ্মীর ভান্ডার, রূপশ্রী এবং কন্যাশ্রীর মতো অনেক প্রকল্প চালাচ্ছে।

Read More: মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিকের রেজাল্ট তো বের হলো, এখন কী কী স্কলারশিপে আবেদন করা যাবে?

বয়স্কদের জন্য রাজ্য সরকারের পেনশন স্কিম এখন বেশ জনপ্রিয়। স্কুলে পড়ুয়া মেয়েদের প্রতি বছর এক হাজার টাকা দেওয়া হয়। পূর্ব মেদিনীপুরের দিশা 11 ক্লাসে পড়াশোনা করে। দশম শ্রেণীতে এসে তিনি সরকারের কাছ থেকে একটি সাইকেলও পেয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *