School studies will continue with it a new rule has been introduced
WhatsApp Group Join Now

রাজ্যের স্কুল গুলিতে পড়াশোনার পাশাপাশি আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকেই চালু হতে চলেছে ‘আর্ট অ্যান্ড ওয়ার্ক এডুকেশন’-এর পাঠ্যক্রম। ‌এতদিন পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষার বিষয়ে পাঠ্যক্রম এবং বই থাকলেও ‘আর্ট অ্যান্ড এডুকেশন’ নিয়ে কোন নির্দিষ্ট পাঠ্যক্রম অথবা বই ছিল না। ফলত শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের সমস্যা হত, এ বার সেই সমস্যা মেটাতে সরকার পদক্ষেপ গ্রহণ করল।

এতদিন পর্যন্ত প্রাথমিক এবং উচ্চ প্রাথমিক স্তরে এই বিষয়টি পড়ানো হলেও নির্দিষ্ট কোন বই বা পাঠ্যক্রম না থাকার জন্য স্কুলগুলির সঙ্গে শিক্ষা দফতরের সামঞ্জস্য রক্ষা হচ্ছিল না। তার ফলেই এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয় স্কুল শিক্ষা দফতর।

এই বিষয়ে, সিলেবাস কমিটির চেয়ারম্যান উদয়ন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “প্রাথমিক থেকে উচ্চ প্রাথমিক স্তর পর্যন্ত এই বিষয়ে পাঠ্যক্রম তৈরি করে বই দেওয়া হবে স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফ থেকে। এই নিয়ে সমস্ত রকম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়ে গিয়েছে। এত দিন পর্যন্ত এই সংক্রান্ত কোনও পাঠ্যক্রম ছিল না বিষয়টি পড়ানো হলেও। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চূড়ান্ত বৈঠক রয়েছে।”

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, 90-এর দশক পর্যন্ত মাধ্যমিক স্তরে কর্মশিক্ষা এবং শারীরশিক্ষা বিষয়টি বাধ্যতামূলক ছিল। তবে নব্বই দশকের শেষ দিকে মাধ্যমিক স্তরে এই দু’টি বিষয়কে ঐচ্ছিক বিষয় হিসাবে পড়ানো শুরু হয়। কোনও পরীক্ষার্থী এই বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা দিলে মোট প্রাপ্ত নম্বর থেকে 34 নম্বর বাদ দিয়ে বাকি নম্বর যুক্ত করা হত রেজাল্টের সাথে।‌

2011 সালের পর থেকে পাঠ্যক্রমের আধুনিকরণ করা শুরু হয় এবং এর পরেই স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে কর্মশিক্ষা এবং শারীরশিক্ষা এই দু’টি বিষয় মাধ্যমিক স্তরে পড়ানো বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদিও প্রাথমিক এবং উচ্চ প্রাথমিক স্তরে এটি বাধ্যতামূলক বিষয় হিসাবে বর্তমানেও এটি পড়ানো হয়ে থাকে।

পাঠ্যক্রমের আধুনিকরণের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক নামকরণের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হয় এবং শারীরশিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করা হয় ‘স্বাস্থ্য’। একত্রে যে বিষয়টিকে স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা বলা হয়ে থাকে।

WhatsApp Group Join Now

একই ভাবে ‘আর্ট এডুকেশন’ এর উপর জোর দিচ্ছে সরকার। একত্রে এই বিষয়টিকে ‘আর্ট এবং ওয়ার্ক এডুকেশন’ বলা হচ্ছে। ‘আর্ট এবং ওয়ার্ক এডুকেশন’ নামকরণ করা হলেও এই সংক্রান্ত কোন‌ও বই বা পাঠ্যক্রম তৈরি করা হয়নি স্কুল শিক্ষা দফতরের তরফে। এর ফলে অভিযোগ উঠছে, বই বা সুনির্দিষ্ট কোন পাঠ্যক্রম না থাকায় রাজ্যের সমস্ত স্কুলে এই বিষয়ের উপর সমান ভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাই স্কুলশিক্ষা দফতর স্কুলগুলির মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার জন্যই একটি নির্দিষ্ট সিলেবাস বানিয়ে বই প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

সরকারি চাকরি, সরকারি প্রকল্প-স্কিম, সরকারি ঘোষনা, সরকারি গুরুত্বপূর্ন আপডেট মিস করতে না চাইলে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে জয়েন হয়ে থাকুন।

WhatsApp Group: Join Now

🔥 আরো গুরুত্বপূর্ণ আপডেট👇👇

👉 মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিলেই ১০০০০ টাকা মিলবে! কোথায় কোথায় আবেদন করবে দেখো

👉 CAA তে আবেদন করতে ১০০ টাকা লাগছে, তারপরেও দিতে হবে এত টাকা

👉 শুধু DA তেই শেষ না! সরকারি কর্মীদের জন্য ৩ টে সুখবর

👉 ১০০০ টাকার গল্প শেষ! এবার এই প্রকল্পে ১৫০০ টাকা দেবে সরকার

👉 এক ধাক্কায় ১৭% বেতন বেড়ে গেল, লাভবান হবেন এই ৪ লাখ কর্মচারী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *